প্রতি মন পেঁয়াজে যদি ২ কেজি করে নেওয়া হয়,তাহলে যে কৃষক সারাবছরে ৪০০মন পেঁয়াজ হাটে বিক্রি করে তার লস যায় ৮০০ কেজি মানে ২০ মন পেঁয়াজ,
সাঁথিয়া-বেড়া হাঁটে কাঁচা পেঁয়াজ-রসুনে মন প্রতি দুই কেজি করে দলতার নামে অতিরিক্ত এক কেজি সিষ্টেমে কেজি আদায় করা হয়, মুলত এটা চাঁদাবাজি, সাঁথিয়া, বেড়া, কাশিনাথপুর পেঁয়াজের হাটে এমনই চিত্র দেখা যায়, বাজারে কৃষক পেঁয়াজ, রসুন,নতুন উঠিয়ে বিক্রি করতে আনলে দলতার নামে ২ কেজি করে আদায় করে ইজারাদাররা,কৃষকরা অভিযোগ করে বলেন যে তাঁরা এত কষ্ট করে ফসল ফলিয়ে যদি খরচ তুলতে কষ্ট হয়, লসে বিক্রি করতে হয়, কিন্তু বাজারে বিক্রি করতে এসেও চাঁদা দিতে হয় মন প্রতি ২ কেজি, এটা অমানবিক জুলুম।তাঁরা হাট কতৃপক্ষ ও প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ করে বলেন সিস্টেমে চাঁদাবাজি বন্ধ করা হোক।
আগে বা প্রাচীন কাল থেকে যেমন মন প্রতি কাঁচা-পেঁয়াজ রসুনের ক্ষেত্রে এক কেজি দলতা হিসাবে বেশি নেওয়া হইতো...ঠিক তেমন এক কেজি করেই যেনো এখনো নেওয়া হয়।
কারন আগের এক কেজির পরিবর্তে এখন যে দুই কেজি করে নেওয়া হয় এই সিস্টেম টা চালু করেছিল টুকুর ছেলে রঞ্জন এবং তার চামচা বাহিনী...
হাঁটে খাজনার পরিমাণ অতিরিক্ত বাড়িয়ে দিয়ে...ব্যাপারীদের মাধ্যমে হাঁটে ফসল বিক্রি করতে যাওয়া অসহায় কৃষকদের উপর জুলুম করে...দুই কেজি করে দলতার নামে চাঁদাবাজি করে সেই টাকা উসুল করত বা এখনো করা হচ্ছে।
এখনো যদি সেই টুকুর ছেলে রঞ্জনের আর রঞ্জনের চামচাদের চালু করে যাওয়া সিস্টেমে চাঁদাবাজি সাঁথিয়া বোয়ালমারী এবং বেড়া হাঁটে চালু থাকে তাহলে আগে আর এখন কার মধ্যে প্রার্থক্য রইল কি...???
তাই হাঁট কতৃপক্ষের বিষয় টা একটু চিন্তা করতে হবে
পাবনা জেলা প্রসাশক, সাঁথিয়া ইউএনও, বেড়া ইউএনও মহাদয় অতিবগুরুত্বের সাথে বিষয়টা দেখে চাঁদাবাজি বন্ধ করবে তাঁরা আশা ব্যক্ত করেন ।