নিজস্ব প্রতিবেদক
গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর গণজাগরণ মঞ্চের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনার দাবী এলাকাবাসীর।
এখন পর্যন্ত ধরা-ছোঁয়ার বাইরে পলাশবাড়ীর সেই তৎকালীণ সময়ের গণজাগরণ মঞ্চের মূলহোতাদের আইনের আওতায় আনার দাবী এলাকাবাসীর।
সেই সময় এদের কারণেই পলাশবাড়ী অগ্নিগর্ভে পরিণত হয়। পুলিশ ও র্যাবের নেতৃত্বে এরাই গুলি করে হত্যা করে জামায়াত- বিএনপির ৩জন নেতা-কর্মীকে এবং গুলি বিদ্ধ হয়ে আহত হয় অসখ্য জামায়াত-বিএনপির নেতা-কর্মী।
নিহতদের মধ্যে তৎকালীন পৌর জামায়াতের সহকারি সেক্রেটারী শহীদ নাজমুস সাকিব,যুবদল কর্মী কোকিল এবং জামায়াত কর্মী মজনু মিয়া।
উপরোক্ত একাধিক হত্যাকান্ডের মূল নেপথ্য নায়ক ছিলেন সেই সময়কার পলাশবাড়ী উপজেলা চেয়ারম্যান একেএম মোকছেদ চৌধুরী বিদ্যুৎ, তৎকালীন আওয়ামিলীগ সভাপতি আবু বকর প্রধান,আঃলীগ সভাপতি শামিকুল ইসলাম লিপন ও আঃলীগনেতা ও সাবেক পৌর মেয়র গোলাম সরোয়ার প্রধান বিপ্লব, আজাদুল ইসলাম সরকার, গণজাগরণ মঞ্চের মূখপাত্র আশরাফুল ইসলামসহ আরো অনেকে।যার প্রমাণ তৎকালীন এই ছবিটি। এদের অনেকেই এখন পালিয়ে বেড়াচ্ছেন। আবার কেউ কেউ বুক উঁচিয়ে বেড়াচ্ছেন পলাশবাড়ীতেই।
এদের কারণেই জীবন দিতে হয়েছে ইসলামী আন্দোলনের অন্যতম সিপাহসালার তৎকালীন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারি সেক্রেটারী জেনারেল শহীদ আব্দুল কাদের মোল্লাকে। এই হত্যাকারীরা এখন পর্যন্ত ধরা-ছোঁয়ার বাইরে অবস্থান করছে। পলাশবাড়ী বাসীর দাবী উঠেছে এদের প্রত্যেককেই বিচারের আওতায় আনার।