

নিজস্ব প্রতিনিধি,
সিলন্দা সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির ফরম পূরন করে জমাদানের বাঁধা, গালিগালাজ এবং মারধরের যে অভিযোগ দিয়ে সাঁথিয়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন, বিষয়টা সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট এবং ভিত্তিহীন।
সংবাদ সম্মেলনে আলমগীর অভিযোগ করে বলেন জামায়াত নেতা শাজাহান মেম্বার তাঁর গুন্ডাবাহিনী সাথে নিয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ শারীরিক হেনস্তা করেছেন, ঘটনা তাঁর উল্টো কথা কাটাকাটি হয়েছে কিন্তু তাঁকে কোনো মারধর করা হয় নি। সিলন্দা সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার কমিটি ৪ সদস্য বিশিষ্ট গঠিত হবে, ৪ জনের মধ্যে ৩ জন বিএনপির শুধু একজন জামায়াতের কমিটির নাম দিয়েছে সিলন্দার স্থানীয় বিএনপি এবং জামায়াত নেতারা বসেই ঠিক করেছে, কিন্তু কোথা থেকে আলমগীর এসে সেও কমিটির সদস্য হবে বলে ফরম জমাদান করতে যান, আলমগীরের কথা জামায়াত নেতাকে বাদ দিয়ে সে সদস্য হবে এই নিয়ে সামান্য কথা কাটাকাটি হয়, পরবর্তীতে বিএনপি এবং জামায়াত নেতারাসহ স্থানীয় মুরব্বিরা বসে আলমগীরকে বোঝান এটা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান তুমি নামাজ কালাম পড়ো না, তোমার সদস্য হওয়া লাগবে না, আলমগীর তখন মেনে নিয়ে তাঁর গ্রামে চলে যায়। পরবর্তীতে আলমগীর কারো কুপরামর্শে জামায়াতের বিরুদ্ধে মিথ্যা ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়ের করেন ইউএনও অফিসে এবং সাঁথিয়া প্রেসক্লাবে মিথ্যা,ভিত্তিহীন অভিযোগ দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন।
এই সংবাদ সম্মেলনের কথা বিএনপির নাগডেমরা ইউনিয়নের নেতা গাজীউর রহমানের কাছে জানতে চাইলে গাজিউর রহমান ফোনে জানান, কমিটির বিএনপির ৩ জন জামায়াতের একজন ছেলেটা কার পরামর্শে জামায়াতের বিরুদ্ধে সংবাদ সম্মেলন করলেন জানি না, এই বিষয়ে জামায়াতের সিলন্দা ওয়ার্ড সেক্রেটারি শাজাহান মেম্বারের কাছে জানতে চাইলে বিএনপি নেতা গাজিউর রহমানের মত একই কথা বলেন, ছেলেটা নেশাগ্রস্ত যে অভিযোগটি করেছেন সম্পূর্ণ মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন।
আলমগীরের কাছে এই সংবাদসম্মেলনের ব্যাপারে জানার জন্য ফোন দিলে প্রথমবার ওই একই অভিযোগ করেন, বিএনপি, জামায়াত নেতার কাছে জানার পর আবার ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে সে ফোন রিসিভ করে নি।